
পরিবেশবিদরা আতশবাজি ও পটকা ফোটানো মতো শাস্তিযোগ্য অপরাধ থেকে নিজেদের বিরত থাকার পরামর্শ দিয়ে বলেছেন, ‘সবুজে ভরা বাংলাদেশে আমরা যোগ করেছি পৈশাচিক উদযাপনের সংস্কৃতি। আতশবাজি পোড়ানোর কারণে অনেক পাখি আতঙ্কে আকাশে ওড়ে। গবেষণায় দেখা যায়, লক্ষ্মীপ্যাঁচা একটি কৃষকের ২৫ লাখ টাকার ফসল রক্ষা করতে পারে। আমাদের স্কুল-কলেজ থেকে শুরু করে সব পর্যায়ে এ ব্যাপারে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে, যেন শিশুরা ও তরুণরা বুঝতে পারে যে—অতিশব্দ, আতশবাজি ও ফানুস পোড়ানোর নেতিবাচক একটি দিক আছে।’ তারা বলেছেন, আতশবাজি ও ফানুসের পরিবর্তে আলোকসজ্জা, প্রার্থনায় অংশগ্রহণ করা এবং সীমিত শব্দে দেশীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নতুন বছর উদযাপন করা যেতে পারে।